শিক্ষককে উপহার দেয়ার মত বই
আমরা অনেক সময়ই শিক্ষককে উপহার দেয়ার মত বই খুঁজে থাকি। এখানে শিক্ষককে গিফট দেওয়ার মতো বই এর তালিকা দেওয়া হলো।
শিক্ষক দিবস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পূনর্মিলনি বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আমরা শিক্ষককে কিছু উপহার দিতে চাই। আর শিক্ষককে উপহার দেওয়ার জন্য বইয়ের চেয়ে ভালো কিছু হতে পারে না। বই মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধি করে আর শিক্ষক নিজেই আমাদের জ্ঞান প্রদান করেন। শিক্ষকের নিজের জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য তার নিজেরও বই পড়তে হয়। তাই এখানে শিক্ষককে উপহার দেয়ার মত বই এর তালিকা দেওয়া হলো।
বই মানুষের পরম বন্ধু। মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প ও সাহিত্য সাধনার মৌন সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিশ্বের অজস্র বই। তার ভেতর দিয়ে মানুষ লাভ করেছে আপন অন্তরতর সত্তার পরিচয়। বইকে সঙ্গী করতে পারলে মানুষের হৃদয়ের ও মনের অনেক অভাব ঘুচে যায়। সুতরাং শিক্ষককে উপহার দেওয়ার জন্য বইয়ের ভালো কিছু আর নেই।
শিক্ষককে উপহার দেয়ার মত বই
একটি ভালো বই শিক্ষককে অনুপ্রাণিত হতে সাহায্য করে। বই তাদের পেশাগত উন্নয়নে সহায়তা করতে পারে। শিক্ষককে উপহার দেয়ার মত বই নিচে উল্লেখ করা হলো।
১। যদ্যপি আমার গুরু
লেখক যদ্যপি আমার গুরু বইটিতে এমন এক জন ব্যাক্তিকে নিয়ে আলোচনা করেছেন, যাকে বল হয় জাতীয় অধ্যাপক। তিনিই আব্দর রাজ্জাক একাধারে অর্থশাস্ত্র, রাস্ট্রবিজ্ঞান, সামাজবিজ্ঞান, ইতিহাস, শিল্প-সাহিত্য, ধর্ম-সংস্কৃতিসহ সকল শাখায় তার রয়েছে পান্ডিত্য। লেখক স্বশরীরে আব্দুর রাজ্জাক স্যারের সাখে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। সে সব কথা ছিলো নানান প্রেক্ষাপট এবং বিষয় ভিত্তিক। লেখক আহমদ ছফার সাথে স্যারের কথাপকোথন এবং স্যারের জ্ঞান গর্ভ আলোচনা নিয়ে উপস্থাপন হয়েছে এই বই। তৎকালিন সময়ে শিক্ষা ব্যবস্থার নানান অসংগতি উঠে এসেছে এই বইটিতে। আহমদ ছফা আবদুর রাজ্জাকের সান্নিধ্যে ছিলেন প্রায় সাতাশ বছর। সুদীর্ঘ একটা সময়। সম্পর্কে ছাত্র-শিক্ষক হলেও মনে হয়নি তাদের সম্পর্কটায় আদৌ কোন ফর্ম্যালিটি ছিল। এত দীর্ঘ সময় ধরে কাউকে গুনমুদ্ধ করে রাখা কিন্তু খুব কঠিন ব্যাপার। কিন্তু আবদুর রাজ্জাক পেরেছিলেন, শুধু ছফা নয়, সমসাময়িক অনেক প্রতিভাবানেরাই তাকে গুরুর আসনে আসীন করেছেন। যদ্যপি আমার গুরু বইটি কিনতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করে কেনা যাবে।
২। দ্য আলকেমিস্ট
কয়েক যুগের মধ্যে হয়ত এমন একটা বই প্রকাশিত হয় যা সত্যিকার অর্থেই পাঠকের জীবন চিরকালের জন্য বদলে দেয়। পাউলাে কোয়েলাে’র ‘দ্য আলকেমিস্ট’ এমন একটা বই । সারা পৃথিবী জুড়ে ২০ মিলিয়ন কপি বই বিক্রি এবং ৪২টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। দ্য আলকেমিস্ট ইতােমধ্যেই আধুনিক ক্লাসিক সাহিত্যের মর্যাদা অর্জন করেছে। এ হচ্ছে স্যান্টিয়ােগাে নামের আব্দুলশিয়ান অঞ্চলের এক রাখাল যুবকের যাদুকরী কাহিনী, যে শূন্যহাতে তার ভাগ্য অনুসন্ধানে মিশরের মরুভূমিতে রত্নভাণ্ডার আবিষ্কার করতে ভ্রমণ শুরু করে। বাড়ি স্পেন দেশে, তানজিয়ের-এর পথে এবং শেষতক মিশরের মরুভূমিতে যাত্রা করে যেখানে তার সাথে একজন আলকেমিস্ট-এর সাক্ষাৎ হবার সৌভাগ্য অপেক্ষা করে। কাহিনী আমাদের এই শিক্ষা দেয় যে, বলতে গেলে, খুব কম মানুষই আছেন যারা হৃদয়ের কথা বােঝার মতাে প্রয়ােজনীয় জ্ঞান, জীবন পথের সমস্ত শুভ লক্ষণ এবং সর্বোপরি স্বপ্নকে বুঝতে পারে। পাওলো কোয়েলহো এর দ্য আলকেমিস্ট বইটি কিনতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করে কেনা যাবে।
৩। জোছনা ও জননীর গল্প
জোছনা ও জননীর গল্প বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের উপর ভিত্তি করে হুমায়ুন আহমেদ রচিত একটি উপন্যাস। মুক্তির মন্দির সোপানতলে কত প্রাণ হলো বলিদান, লেখা আছে অশ্রুজলে। কত বিপ্লবী বন্ধুর রক্তে রাঙা, বন্দিশালার ঐ শিকলভাঙা তারা কি ফিরিবে আর সুপ্রভাতে? যত তরুণ অরুণ গেছে অস্তাচলে যারা স্বর্গগত তারা এখনো জানে, স্বর্গের চেয়ে প্রিয় জন্মভুমি এসো স্বদেশ ব্রতের মহাদীক্ষা লভি, সেই মৃত্যুঞ্জয়ীদের চরণ চুমি। যারা জীর্ণ জাতির বুকে জাগালো আশা, মৌন মলিন মুখে জাগালো ভাষা। সেই রক্তকমলে গাঁথা মাল্যখানি, বিজয়লক্ষ্যি দেব তাদেরই গলে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সঙ্ঘটিত লেখক হুমায়ূন আহমেদের নিজ জীবনের এবং নিকট সম্পর্কিত ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন ব্যক্তির বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা তিনি উপন্যাসিক আঙ্গিকে এতে ফুটিয়ে তুলেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানসহ তৎকালীন কিছু উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের ঘটনা তাঁর নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে উঠে এসেছে এই উপন্যাসটিতে। জোছনা ও জননীর গল্প বইটি কিনতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করে কেনা যাবে।
৪। বেলা ফুরাবার আগে
আমরা যারা মুসলিম পরিবারের সন্তান কিন্তু দীনী পরিবারের না তাদের জন্য মনে হয় এমন একটা বই খুব দরকার। আরিফ আজাদ বেলা ফুরাবার আগে বইটার মাধ্যমে হাজারো মানুষের জীবনে সঠিক পথ দেখিয়েছে। ‘বেলা ফুরাবার আগে’ বই-তে লেখক তার অভিজ্ঞতার ঝুলি থেকে আমাদের জন্য এমন কিছু বিষয় তুলে এনেছেন, যা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের জন্য একান্তভাবে অপরিহার্য। আমাদের ভুলে থাকা মন, ডুবে থাকা হৃদয় আর বুঁদ হয়ে থাকা অন্তরকে তিনি নতুন করে জাগাবার চেষ্টা করেছেন। হৃদয়ের কোণে, সম্ভাবনার যে সুপ্ত আগুন আমরা লুকিয়ে রাখি, সেই আগুনকে জ্বালানোর জন্যে ‘সলতে’ দরকার। আর সলতে সরবরাহের কাজটা লেখক আরিফ আজাদ যুঁতসইভাবে করার চেষ্টা করেছেন এই বইটিতে। “বেলা ফুরাবার আগে” বইটি একটি উপহার দেওয়ার মত ইসলামিক বই। এটি কিনতে চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে কেনা যাবে।
৫। মিসির আলি সমগ্র
মিসির আলি, প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় রহস্যময় চরিত্র। মিসির আলি কাহিনীগুলো রহস্যমাত্রিক। মিসির আলির কাহিনীগুলো ঠিক গোয়েন্দা কাহিনী নয়, কিংবা ‘ক্রাইম ফিকশন’ বা ‘থ্রিলার’-এর মতো খুনি-পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া নয়, বরং মনস্তাত্ত্বিক, বিজ্ঞাননির্ভর এবং প্রচন্ড যুক্তিনির্ভর কাহিনীর বুনটে বাঁধা। বরং অনেক ক্ষেত্রে একে রহস্যগল্প বলা চলে। চারিত্রিক দিক দিয়ে মিসির আলি চরিত্রটি হুমায়ূন আহমেদের আরেক অনবদ্য সৃষ্টি হিমু চরিত্রটির পুরোপুরি বিপরীত। তরুণ হিমু চলে প্রতি-যুক্তির তাড়নায়, অপরপক্ষে বয়োজ্যেষ্ঠ মিসির আলি অনুসরণ করেন বিশুদ্ধ যুক্তি। এই যুক্তিই মিসির আলিকে রহস্যময় জগতের প্রকৃত স্বরূপ উদঘাটনে সাহায্য করে। সেসব কাহিনীর প্রতিফলন ঘটেছে মিসির আলি সম্পর্কিত প্রতিটি উপন্যাসে। মিসির আলি সমগ্র কিনতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করে কেনা যাবে।
৬। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
বিশ্বাস মানুষের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ সর্বশক্তিমান ও সর্বজ্ঞ। কোনো কিছুই তাঁর আয়ত্বের বাহিরে নয়। কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। কিন্তু তাও আমরা তাঁকে বিশ্বাস করি। এর মাধ্যমে তিনি আমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকেন। অধিকন্তু তিনি তাঁর সুন্দর সব নিদর্শন দিয়ে তাঁর অস্তিত্বের জানান দিয়েছেন। যেহেতু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না তাই স্বভাবতই তাঁর সম্পর্কে নানা প্রশ্ন জাগে আমাদের মনের মধ্যে। কিন্তু যারা আল্লাহকে না দেখেও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে তাঁরা আল্লাহর এসব নিদর্শন দেখা ও চিন্তা করার মাধ্যমে আল্লাহর অস্তিত্ব অনুধাবন করে থাকে। আরিফ আজাদ নাস্তিকদের অমূলক প্রশ্ন ও যুক্তিসমূহের জবাব দেয়ার জন্য সামনে নিয়ে এসেছেন সাজিদ চরিত্রকে। নাস্তিকরা যেমন নাকি তাদের প্রশ্নগুলোকে বৈজ্ঞানিক ও যৌক্তিক দাবি করে, ঠিক তেমনি সাজিদ চরিত্রটি তাদের এসব দাবিগুলোকে বেশ বৈজ্ঞানিকভাবেই অযৌক্তিক প্রমাণ করেছে। নাস্তিকদের এসব দাবি যে কতটা ঠুনকো আর কতটা হাস্যকর সেটা এ বইটি পড়লে সহজেই অনুধাবন করা যায়। ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’ বইটি কিনতে চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে কেনা যাবে।
৭। গুড প্যারেন্টিং
গুড প্যারেন্টিং বইটি লিখেছেন ডঃ মুহাম্মাদ আব্দুল বারী। ডঃ বারী একজন মুসলিম স্কলার এবং একইসাথে তিনি একজন প্যারেন্টিং স্পেশালিষ্ট। তিনি প্যারেন্টিং বিষয়ে নিয়মিত লিখছেন ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই বিষয়ে বক্তব্য রাখছেন। প্যারেন্টিং বিষয়ে ওনার অনেক লেকচার রয়েছে। ইংল্যান্ডের কিউব পাবলিকেশন্স থেকে প্যারেন্টিং নিয়ে ”A Guide to Parenting in Islam’ শিরোনামে ওনার দুটো সিক্যুয়াল ”Cherishing Childhood, Addressing Adolescence’ প্রকাশিত হয়েছে। মূলত এই দুটি বইকে একসাথে করে বাংলায় “মুসলিম প্যারেন্টিং” নামে প্রকাশ করা হয়েছে। ডঃ বারী বাংলাদেশ এবং পশ্চিমা জীবনধারাকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন। তাই তিনি এই দুই সমাজব্যবস্থায় প্যারেন্টিং নিয়ে নানা সমস্যা ও তার সমাধান নিয়ে কথা বলেছেন। তার এই বই থেকে দুই সমাজের বাংলা ভাষাভাষী বাবা-মায়েরা উপকৃত হবেন ইন শা আল্লাহ। গুড প্যারেন্টিং বইটি কিনতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করে কেনা যাবে।
৮। হালাল বিনোদন
এটা হারাম। ওটা হারাম। এটা করা যাবে না। ওটা করা যাবে না। তাহলে কি ইসলামে বিনোদন বলে কিছু নেই? হ্যাঁ, আছে। বিনোদনের শত শত মাধ্যম। কিছু ভালো, কিছু খারাপ। খারাপটা থেকে যদি ভালোটা আলাদা করতে না পারি, তাহলে নিছক আনন্দও হয়ে উঠবে শোচনীয় পরিণতির কারণ। কাজেই, সাবধান হওয়া জরুরি। বন্যার পানির মতো বিনোদনের হাজারো উপকরণ আসছে। জায়গা করে নিচ্ছে হাতের মুঠোয়। পানি জীবন ধারণের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু সেই পানি যদি বিশুদ্ধ না হয়, ফোটানো না হয়, তাহলে সেটাই হয়ে উঠতে পারে জীবনঘাতি। এই বইতে আমরা আপনাকে একটা ফিল্টার দেবো। এই ফিল্টারে করে আপনি নিজেই ভালো আর খারাপ বিনোদনের উপকরণগুলো আলাদা করতে পারবেন। আনন্দের পরিশুদ্ধ মাধ্যমগুলো নিয়ে মেতে উঠুন হালাল বিনোদনে। হালাল বিনোদন বইটি কিনতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করে কেনা যাবে।
৯। দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প
পৃথিবীর ১৩ জন বিখ্যাত মানুষ। তাঁরা কেউবা ছিলেন খ্রিস্টান কেউ ইহুদী আর কেউবা হিন্দু। তাঁরা ফিরে এসেছেন চিরশান্তির পথ ইসলামে। তাঁদের এই জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না। তাঁদের ইসলামে ফিরে আসার এই জার্নি নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে ‘দ্যা রিভার্টস: ফিরে আসার গল্প’ বইটি। বইটিতে ইসলামের সৌন্দর্যের কিছু দিক উঠে এসেছে, তাদের লেখার মাধ্যমে যারা তাদের আগের জীবনে ইসলাম ধর্মের অনুসরণ করতেন না। তারা ছিলেন যাজক, বৌদ্ধ, বাবরি মসজিদ ভাঙ্গার কার্যে নেতৃত্বদেয়া শিবসেনা দলের গোড়া অনুসারি, পপস্টার, নাস্তিক প্রমুখ। সুতরাং ইসলাম এর কোন কোন দিক তাদেরকে অভিভূত করে ইসলামের পথে টেনে আনে তা এই বইতে তাদের জবানেই জানা হয়ে যায়। অনুবাদ সুন্দর ও প্রাণবন্ত এবং বর্ণনাভঙ্গি আকর্ষণীয়। সঠিক বিশ্বাস এর পথে নিজের বিশ্বাস কে পরিচালিত করার জন্য এই বইটি একটি সুন্দর ও মূল্যবান দলিল। বইটি কিনতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করে কেনা যাবে।
১০। ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড
কেউ যদি এক নজরে পুরো ইসলামের ইতিহাস জানতে চায় তাহলে ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড বইটা তার জন্য বেস্ট। এই বইয়ের ছোট্ট একটি প্যারা দিয়েও বিশাল বিশাল আকারের বই লেখা যাবে। অন্য অনেক সাধারন ইতিহাসের বইয়ের মত এটা নয় এটা হচ্ছে কিছুটা সাহিত্যিক ঢঙে গল্প আকারে লেখা। পাঠক পড়ার সময় মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে যাবেন। বইটি পড়ার পর যেটা মনে হবে পাঠকের কিছুই জানা হয়নি। আরো অনেক জানতে হবে। পাঠকের জানার তৃষ্ণা আরো অনেক বেড়ে যাবে। মাস্টারপিস একটা বই। ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড বইটি কিনতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করে কেনা যাবে।
সবার সুবিধার্থে উপরে উল্লেখিত শিক্ষককে গিফট দেওয়ার মতো বই এর নাম, লেখক দাম এবং কেনার লিংক সহ তালিকা নিচের টেবিলে দেওয়া হলো।
নং | বইয়ের নাম | লেখক | বইয়ের মূল্য |
---|---|---|---|
০১ | যদ্যপি আমার গুরু | আহমদ ছফা | মূল্য দেখুন |
০২ | দ্য আলকেমিস্ট | পাওলো কোয়েলহো | মূল্য দেখুন |
০৩ | জোছনা ও জননীর গল্প | হুমায়ূন আহমেদ | মূল্য দেখুন |
০৪ | বেলা ফুরাবার আগে | আরিফ আজাদ | মূল্য দেখুন |
০৫ | মিসির আলি সমগ্র | হুমায়ূন আহমেদ | মূল্য দেখুন |
০৬ | প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ | আরিফ আজাদ | মূল্য দেখুন |
০৭ | গুড প্যারেন্টিং | নেসার আতিক | মূল্য দেখুন |
০৮ | হালাল বিনোদন | মাসুদ শরীফ | মূল্য দেখুন |
০৯ | দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প | কানিজ শারমিন | মূল্য দেখুন |
১০ | ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড | তামিম আনসারি | মূল্য দেখুন |
এখানে বইগুলোর নাম, লেখক দাম এবং কেনার লিংক সহ তালিকা দেওয়া হলো। চাইলে পাশে থাকে লিংকে ক্লিক করে বইগুলো অনলাইনে কেনা যাবে। তাছাড়াও এই লিংক এ ক্লিক করে শিক্ষকে উপহার দেওয়ার মতো ইসলামিক বইয়ের তালিকা দেখা যাবে।